Wednesday, 18 November 2015

Rhythm & dance form of Bharatanatyam

ভারতনাট্যামের আশ্রয়রুপে আঙ্গিক, বাচিক,স্বত্ত্বিক , ও আহার্য --এই চার প্রকার অভিনয়। দুটি ধর্ম লোক ধর্মী ও নাট্য ধর্মী। চারটি বৃত্তি ---ভারতী ,সত্ত্বকি ,কৈশিকি ও অর্ভাত্তি। দুই প্রকার সিদ্ধি --- দৈবী ও মানুষী। পাচটি আসন-পদ্মাসনম  ,সিংহাসনম  ,যোগাসনম ,বিরাসনম ,সিধ্বাসনম। চারটি মণ্ডলা --মণ্ডলা ,অর্ধমন্ডলা ,সমমন্ডলা  ও নৃত্যমন্ডলা। তিন প্রকার অঙ্গভেদ --এর মধ্যে করণ ,অঙ্গহার ,মুদ্রা প্রধান।
ভারতনাট্যাম অনুষ্ঠানের মুলরস শৃঙ্গার।  এই নৃত্যের অন্তর্ভুক্ত তান্ডব ও লাস্য উভয়ই শৃঙ্গার রস থেকে উদ্ভুত। নাট্যশাস্ত্র অনুযায়ী স্ত্রী পুরুষ উভয়েরই তান্ডব নৃত্যে অধিকার আছে, যদিও পরবর্তীকালে রক্ষনশীল গুরুরা নৃত্যভেদে তাণ্ডবকে পুরুষের ও লাস্যকে স্ত্রীলোকের জন্যে নির্দিষ্ট করেন। কিন্তু এই সিদ্ধান্ত অশাত্রিয়। কারণ শৃঙ্গার রস থেকে উদ্ভব বলেই তান্ডবের প্রয়োগেও সৌকুমার্য ও লীলায়িত গতি আছে এবং এতে স্ত্রী -পুরুষের সমান অধিকার।

নাট্যশাস্ত্র 'তান্ডব লক্ষণ ' অধ্যায়ে একশত আটটি করনের উল্লেখ আছে। হস্ত ও পদের পারস্পরিক সহযোগ করনের রূপকে বিকশিত করে , আবার কয়েকটি করণ একত্রে মিলিত হয়ে অঙ্গহার সৃষ্টি করে ,এই করন ও অঙ্গহারগুলি নৃত্যের সৌন্দর্যের মূল উত্স। চিদাম্বরম -এ নটরাজ মন্দিরে খোদিত ভারতনাট্যাম নৃত্যে প্রযুক্ত একশত আটটি করনের অনুকৃতি এই নৃত্যকলার বিস্ময়কর উত্কর্ষের সাক্ষর বহন করে। ভারতনাট্যম নৃত্যকলায় সাধারনত আটাশটি অসংযুক্ত মুদ্রা ও চব্বিশটি সংযুক্ত মুদ্রার প্রয়োগ হয়ে থাকে।

ভারতনাট্যম নৃত্যকলার অন্যতম প্রধান অঙ্গ সঙ্গীত। সন্গিতাংশে একজন সুকন্ঠ শিল্পীর ভূমিকা বিশেষ গুরুত্যপূর্ণ। আবহসংগীতে বীনা ,তম্বুরা, বাঁশি ,নাফরী ,সারাঙ্গি ,বুদবুদিকা ,মৃদনগম ,করতাল ,বেহালা ,সুরসৃন্গার ,পুঙ্গি ,নাগেশ্বারাম ও মন্দিরা ব্যবহৃত হয়। মার্গসংগীতে প্রায় সকল সমৃদ্ধ রাগ্রাগিনী সংগীতাংশে প্রযুক্ত হয়।
সাধারনভাবে ভারতনাট্যাম নৃত্যে রুবকম ,জাম্বাই ,এবারম ,তিরুপদ্দাই ,অরাতালম ,মিত্তিয়াম ,একতালম ,প্রভৃতি নয়টি তালের ব্যবহার হয়। তালের পাচটি মাত্রার নাম সাধুশ্রম (চার মাত্রা ),তিশ্রম (তিন মাত্রা ),মিশ্রম (সাত মাত্রা ),কান্দম (পাচ মাত্রা ), ও সন্গির্নম (নয় মাত্রা) তাল্গুলির বিভিন্ন মাত্রা ও যতি সহযোগে বৈচিত্র্য সৃষ্টি করে। 

Friday, 30 October 2015

EVOLUTION OF BHARATANATYAM-2

প্রকৃত কোনো শিল্পই স্থাবর নয়, গতিশীলতাই তার ধারাকে ধরে রাখে। ভারতনাট্যাম নৃত্যধারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পর্যায়ে নবরূপে কলেবর ধারণ করেছে।  এই নৃত্যধারার দুই হাজার বছরের ধারাবাহিক ইতিহাস পাওয়া না গেলেও এর মৌলিক সুদ্ধ রূপটি বিভিন্ন পরিবর্তনের স্তর অতিক্রম করে অক্ষুন্ন রয়েছে। দক্ষিন ভারতীয় সঙ্গীত ও ভারতনাট্যম উভয়ের পরিবর্তন পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত। তাঞ্জরের রাজা অচুথাপ্পা নায়ক , রঘুনাথ নায়ক ও বিজায়্রাঘব নায়ক এর রাজত্বকাল ভারতনাট্যাম এর বিকাশের স্বর্ণযুগ।

আল্লারিপু ভারতনাট্যম অনুষ্ঠানের প্রথম নৃত্য।  তেলেগু শব্দ আল্লারিম্পু থেকে এই শব্দটির উদ্ভব।  আল্লারিম্পু শব্দের অর্থ পুস্পিত হওয়া। আল্লারিপুর পর অনুষ্ঠিত হয় জতিস্বরম। ইহা শোভাসম্পাদক নৃত্য প্রধান অংশ। জতিস্বরম এর পর অনুষ্ঠিত হয় শব্দম। তেলেগু ভাষায় রচিত ভক্তিমূলক সঙ্গীতকে অভিনয়ের মাধ্যমে ব্যাখা করাই এই পর্যায়ে নৃত্যের লক্ষ। শব্দমের পর অনুষ্ঠিত হয় বর্নম।  বর্নম ভারতনাট্যম নৃত্য পধ্যতির সর্বাপেখ্যা জটিল ও আকর্ষনীয় পর্যায়। সর্বশেষ অনুষ্ঠান তিল্লানা।  ভারত নাট্যাম নৃত্যধারার ছন্দ,লাস্য ,ও গভীরতার শ্রেষ্ঠতম 

Sunday, 11 October 2015

EVOLUTION OF BHARATANATYAM-1

ইতিহাসের গতিকে অনুসরণ না করলে ভারতনাট্যম নৃত্যধারার বিবর্তনের রূপটিকে যথার্থ খুঁজে পাওয়া যাবে না। ভারতীয় ইতিহাসের ধারা অত্যন্ত এলোমেলো ও ছিন্নসূত্র হওয়ার জন্য ভারতের নৃত্যকলার ক্রমবিকাশের ইতিহাসটিও উদ্ধার হয়নি। প্রাচীন নাট্যশাস্ত্রকার ভরতের রচনাকালের আগেও আমাদের দেশে শাস্ত্রীয় নৃত্য প্রদ্ধতির প্রচলন ছিল। মহেন্জদারো ও হরপ্পা সভ্যতার সময়েও নৃত্যকলার প্রচলন ছিল। ইতিহাসের এই বহু উপাদানকে গবেষণা না করলে ভারতনাট্যম নৃত্যকলার প্রকৃত ইতিহাস রচনা সম্ভভ হবে না। 
 নৃত্যকলার মূলের সন্ধানে ভারতের মন্দির ও দেবদাসীর ভূমিকা সম্পর্কে তথ্যানুসন্ধান  বিশেষ প্রয়োজন।অত প্রাচীন কাল থেকেই দেব মন্দিরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেবতার প্রীতির জন্যে দেবদাসীদের নৃত্যগীত প্রদর্শনের প্রথা প্রচলিত ছিল। চতুর্থ খ্রিস্টাব্দে সংকলিত পদ্মপুরানে স্বর্গে পূর্ণ কল্পলাভের জন্যে দেবতাকে সুন্দরী স্ত্রী উত্স্বর্গ করার বিধি ছিল। 
ভবিস্যপুরানে সূর্যের উপাসনায় নৃত্যগিতিকুশলা স্ত্রীলোকদের উত্স্বর্গ করার বিবিধ উল্লেখ পাওয়া যায়। দেবমন্দিরে নৃত্যগিতানুষ্ঠান এর রীতির উল্লেখ পদ্মপুরাণ ,স্কন্দপুরাণ ,শ্রীমদ্ভাগবত ,বিষ্ণুপুরাণ ,অগ্নিপুরাণ এ পাওয়া যায়। তবে পরবর্তী কালে এই নৃত্য মন্দির ছাড়া বাইরেও প্রচলিত হতে শুরু করে। 

বর্তমানে ভারতনাট্যম অনুষ্ঠান বলতে সাধারনভাবে আল্লারিপু ,যতিসরম ,শব্দম ,বর্নম ,পদম ,তিল্লানা এইগুলির চল রয়েছে। কিন্তু এই ধারাগুলি বহুপরে ভারতনাট্যম নৃত্য প্রধ্যতিতে সংযোজিত হয়েছে। সাদিরনাট্যম ,ভগ্বতমেলা নাটক ,কুরুভাঞ্জি ও কুচিপুরি --এই চার প্রধ্যতিতেই পূর্বে ভারতনাট্যম প্রচলিত ছিল। 
বর্তমানে ভারতনাট্যম অনুষ্ঠানের যে রীতি প্রচলিত তা তান্জরের রাজা সরফজির রাজত্বকালে তত্কালীন সময়ের সঙ্গীত ও নৃত্যকলার শ্রেষ্ঠ বিশারদ চিন্নাইয়া ,পুন্নাইয়া ,শিবানন্দম ও ওয়ারিভেলু --এই চার ভাইএর দ্বারা প্রচলিত হয়। ওয়ারিভেলু দক্ষিন ভারতীয় সঙ্গীতের একজন প্রতিভাবান স্রষ্টা।  এবং তিনই প্রথম দক্ষিন ভারতীয় সংগীতে বেহালার প্রচলন করেন।  ইতিপূর্বে অবশ্য কৌস্তভম নাম একটি অনুষ্ঠান প্রচলিত ছিল। 

Saturday, 26 September 2015

WHAT IS BHARATNATYAM AND IT'S ORIGIN....

ভারতনাট্যম কি ?

ভারতের মার্গ নৃত্যধারার পূর্ণাঙ্গরূপে অভিব্যক্তি  ভারতনাট্যম। সাহিত্য ,সঙ্গীত ,নৃত্যকলা, স্থাপত্য ,চিত্রকলা,সংস্কৃতির বিভিন্ন অঙ্গের দ্বারা ভারতনাট্যম গঠিত। অন্যান্য মার্গ নৃত্যধারায় এই সম্পুর্ন্যতা নেই,সেইজন্য অন্যান্য নৃত্যধারা অপেখ্যা ভারতনাট্যম গতিশীল। ভারতীয় সংস্কৃতির ও শিল্পকলার ছন্দময় রূপ ভারতনাট্যম। গ্রহণ বর্জনের মধ্য দিয়ে ছন্দ ,লাস্যএর সমন্বয়ে ভারতনাট্যম তার শ্রেষ্ঠত্ব অক্ষুন্ন রেখেছে। প্রেম,আনন্দ,সৌন্দর্য্য,প্রশান্তি এই ধারাগুলি ভারতনাট্যম এর ছন্দে ভাব বিভাবের দ্যোতনায় আধারিকৃত্। 

 ভাব,রাগ, ও তাল এই তিনের দ্বারা এই নৃত্যের সৃষ্টি। কেউ কেউ বলেন এই ভাব,রাগ ও তালের প্রথম তিনটি বর্ণ কেন্দ্র করেই ভারতনাট্যম নামের উদ্ব্ভব। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো সঠিক তথ্য পাওয়া যায় নি। 

কোথাকার নৃত্যধারা এই ভারতনাট্যম?

ভারতনাট্যম নৃত্যকলা সম্পর্কে একটি ভুল ধারণা ব্যাপক ভাবে প্রচলিত আছে।  এই নৃত্যকলা সম্পর্কে যাদের প্রকৃত ধারণা নেই তারা অনেকেই ভারতনাট্যমকে দক্ষিন ভারতের আঞ্চলিক নৃত্যধারা বলে মনে করেন। এই ধারণা সম্পুর্ন্য ভুল। পরবর্তীকালে আঞ্চলিকতা সন্কির্ণতাবোধ থেকে এটি প্রচারিত হয়েছে। আসলে ভারতনাট্যম নৃত্যধারা শুধু নয়,একটি পূর্ণাঙ্গ শাস্ত্রীয় নৃত্য যা অন্যান্য মার্গ নৃত্যধারাতেও অনুসরণ করা হয়ে থাকে। ইতিহাসের পরিপ্রেক্ষিতে বিচার করলে বোঝা যাবে যে এই শাস্ত্রীয় নৃত্যধারা প্রাচীন কাল থেকেই কেবলমাত্র দক্ষিন ভারতে নয়,সমগ্র ভেসে প্রচলিত ছিল। অবশ্য একথা সত্যি যে দক্ষিন ভারতে এর প্রচার ও অনুশীলন বেশি হয়েছে।এর অন্যতম কারণ উত্তর ভারতে দীর্ঘকাল ধরে রাষ্ট্রকলহ ,মুসলমান আক্রমন ও পাঁচ শতাব্দী ব্যাপী মুসলমান রাজত্বকালে উত্তর ভারতে এই ধর্ম ভিত্তিক নৃত্যকলার বিকাশ অব্যাহত থাকে। পরবর্তীকালে কিছু কিছু আঞ্চলিক নৃত্যধারা এই ভারতনাট্যম নৃত্যধারার অন্তর্ভুক্ত হয়। 



Monday, 21 September 2015

BASIC INFORMATION ABOUT BHARATANATYAM

এই বিশ্বের প্রতিটি দেশের প্রতিটি জাতিকে নির্দিষ্ট  কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।ভারতের সঙ্গেও সন্দেহাতীতভাবে আকর্ষণীয়ভাবে যুক্ত কিছু কলা আছে। অতীতে ভারতে যেহেতু আর্য দের  বসবাস  ছিল তাই এই দেশের লোক সংকৃতির  সঙ্গে হিন্দু ধর্ম এবং পৌরানিক ভারতের অনেক মিল পাওয়া যায়। আমরা ইতিহাস থেকে জানতে পারি যে প্রাচীন ভারতে ধর্ম একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল শুধু তাই নয় উপাসনা মাধ্যম ও পড়াশুনার ও অঙ্গ ছিল। নাট্যাম , বেদ্যাম , এবং গিতাম ছিল  'মোকশা' বা আধ্যাত্মিক পরিত্রাণের লব্ধি বা একমাত্র পথ ছিল। এটা থেকেই  আমাদের দেশের  নৃত্য উৎপত্তির  ঐশ্বরিক কারণ বলে ধরা হয়। নৃত্য পবিত্র আর্ট ব্রহ্মা দেবতাদের হিন্দু ট্রিনিটি মধ্যে সৃষ্টিকর্তা বা  মানসপুত্র বলে ধরা হয়। শব্দটি 'নৃত্য' সংস্কৃত 'নাট্য' বা নাটক আরো একটি  উপযুক্ত সমতুল্য ভাবে আমাদের দেশে ব্যবহার করা হয় এবং ব্যবহার করা হয় সঙ্গীত। ভারতীয় শিল্পকলার এই তিনটি ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত হয় এবং সম্পূর্ণরূপে একে অপরের থেকে আলদা হতে পারে না। 
ভারতে সব ক্লাসিক্যাল ড্যান্সের 'নাট্য শাস্ত্র ' পাওয়া যায়। সবসময় বিভিন্ন কলা বা শিল্প প্রভাবিত হয় নানারকম স্থানীয় এবং সামাজিক কারণের জন্য। বিভিন্ন অঞ্চলে নৃত্য বিভিন্ন বর্ণের উপরনির্ভরশীল উদাহরণস্বরূপ, উত্তর 'কত্থক' নৃত্য সাধারণত রয়্যালটি আদালতে  অনুষ্ঠিত হয়। বার বার আক্রমণ, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় উত্থান দূরে মন্দির থেকে শিল্পকে সুরক্ষিত রাখা। এই ঘন রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবর্তন করে তুলনামূলকভাবে অপ্রভাবিত ছিল এবং পরে আদালতে পারফরমেন্স এছাড়াও কারণে রাজকীয় পৃষ্ঠপোষকতা করতে প্রচলিত হয়ে ওঠে যদিও এত জনপ্রিয় শাস্ত্রীয় নৃত্যকলা  'ভারতনাট্যাম', মূলত মন্দিরে অনুষ্ঠিত হওয়ার রেওয়াজ ছিল। 
যেমন উপরে উল্লেখিত হিসাবে বিশেষ করে তামিলনাড়ুর বা দক্ষিণ ভারতেই বেশি করে চোখে পরে এই  সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বা ভারতনাট্যম।
 ভরত মুনির নাম থেকেই ভারত নামটি এসেছে বলা হলেও  বেদান্ত দেশিকার দ্বারা প্রচারিত চিন্তার আরেকটি শব্দ 'ভরত' যা বিশ্লেষণ করলে হয় যথাক্রমে 'ভা' হলো ভাবা বা মুখের অভিব্যক্তি বা অভিনয় , 'রা' হলো রাগ,এবং 'ত' এর মানে হলো তাল বা ছন্দ। এই তিনটি অবশ্যই ভারতনাট্যম অপরিহার্য দিক গঠন এবং তাদের গুরুত্ব সংক্রান্ত কোন বিরোধ থাকতে পারে না। 
একটি নর্তকী আবেগ চিত্রিত এবং তিনি শিল্পর মাধ্যমে ধারনা প্রকাশ করছেন। স্বাভাবিকভাবেই অভিনয়ের মুখের অভিব্যক্তি যদি বর্জিত কোন ওজন বহন করে তাহলে  'তালা' বা তাল, সব নৃত্যর সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ অংশ। এটা শৈল্পিক উপস্থাপনা প্রেরণা জন্য 'তাল' একটি গুরুত্যপূর্ণ অংশ যা ছাড়া একটি নর্তকী, কোন নৃত্য সম্পাদন করতে পারবেন না।